
বিল্লাল হোসেন টঙ্গী প্রতিবেদক:
গাজীপুর টঙ্গীর ঐতিহ্যবাহী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার এমপির পরিবার ও স্থানীয় ৪৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে নিয়ে ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা জানান ভুক্তভোগী পরিবার।
গত ২৫ শে সেপ্টেম্বর ২০২৩ ইং তারিখ সোমবার টঙ্গীর ত্রাস শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এই বিভ্রান্তিকর ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার এমপির পরিবার ও স্থানীয় কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম নুরু। তাঁরা বলেন ষড়যন্ত্র সবসময়ই দুর্বল হয় ভিত্তিহীন হয়।তাঁরা বলেন দেশে নির্বাচন আসলে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘয়েল করতে এসকল অপকর্ম বৃদ্ধিপায়। মিথ্যা ষড়যন্ত্র সমাজে কখনো কাম্য নয় বা কেউ সমর্থন করে না। গাজীপুরের মাটি ও মানুষের নেতা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার এমপির স্নেহভাজন ছোট ভাই মতিউর রহমান মতি, যিনি গাজীপুর জেলা আওয়ামী রাজনীতির ওতপ্রোতভাবে জড়িত , তিনি অতি সাধারন একজন মানুষ, মানুষের সেবা ও আওয়ামী রাজনীতির জন্য যিনি দুইবেলায় খাবার খেয়ে থাকেন বাড়ির বাহিরে। যদি ইচ্ছা পোষন করেন তাহলে যেকোন সময় অন্য নেতাদের মত ফাইভস্টার হোটেলে দুপুর অথবা রাত্রের খাবার খেতে পারেন।কিন্তু সাধারণ মানুষের মত নতুন বাজার পার্টি অফিসে মিটিং শেষ করে দুপুরের খাবার শেষ করেন সন্ধা বেলায় সফির হোটেলে না হয় রেলওয়ে স্টেশনের আজাদ হোটেলে, পরোটা ডাল ভাজি দিয়ে খাবার খান।কিন্তু একটি কু-চক্রী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ মহল মিথ্যা তথ্য দিয়ে আওয়ামীলীগের মধ্যে ফাটল ধরানোর উদ্দেশ্যে তাঁদের নামে ভুল তথ্যে সংবাদ প্রকাশ করেন।
গাজীপুর মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি ৭৫ পরবর্তীতে টঙ্গী পূর্ব থানা ছাত্রলীগের আহবায়ক এর দ্বায়িত্ব পালন করেছেন, ৮০ দশকে টঙ্গী সরকারী কলেজ সংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগের প্রথম জি এস নির্বাচিত হয়েছিলেন। ৮৭-৮৮ সালে গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের ১নং সহ সাধারন সম্পাদক মনোনিত হয়েছিলেন- ২০০১ সালে চারদলীয় জোট সরকারের সময় গাজীপুর জেলা সেচ্ছাসেবক লীগ এর আহবায়ক মনোনিত হয়েছিলেন, ২০১৭ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর নবগঠিত গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগ এর যুগ্ম- সাধারন সম্পাদক হয়েছিলেন, দুঃসময়ে দলকে সুসংগটিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন জনাব মতিউর রহমান মতি। তিনি ২০০৪ সালে বিএনপি চারদলীয় জোট সরকার এর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।
যে দিন আহসান উল্লাহ মাস্টার এমপি কে হত্যা করা হয় সে দিন দুপুরে, গাজীপুর তথা সারা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ অগ্নিরূপ ধারণ করে সারা বাংলাদেশকে অচল করে দিয়েছিল সাধারন জনতা। তৎকালীন বিএনপি সরকার বাধ্য হয়ে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার এমপির হত্যার মামলাটি দ্রুত ট্রাইবুনালে গ্রহণ করতে বাধ্য হয়, আর সেই মামলার বাদী মতিউর রহমান মতি। তৎকালীন সময় মামলাটিকে বাঁধাগ্রস্থ করতে কয়েকবার মতিউর রহমান মতির প্রাণনাশের চেষ্টা চালাই তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সরকার মতির নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে প্রচলিত সকল নিয়ম পালন করেেএকটি অন্ত্রের লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে বলে আমাদের কে জানান মতিউর রহমান। তিনি আরো বলেনবৈধ এই আগ্নেআস্ত্র তিনি সবসময় নিজের আত্মরক্ষার জন্য সাথে সংরক্ষন করেন।
এ ছাড়াও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ৪৬ নং ওয়ার্ড থেকে পাঁচ বারের নির্বাচিত জনপ্রিয় ও জননন্দিত কাউন্সিলর জনাব মোঃ নূরুল ইসলাম নুরু এর নামেও মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। ৪৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জনাব মোঃ নূরুল ইসলাম নুরু বাপ দাদার আমল থেকেই সম্পদশালী। তাঁর বাবার টঙ্গীতে প্রায় শত বিঘা সম্পত্তির মালিক তাঁর নিজের একাধিক গাড়ী, বাড়ী এবং মিল ফ্যাক্টরী রয়েছে। মন্ত্রী পরিবার ও কাউন্সিলর এর পক্ষ থেকে প্রচারিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান