সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিবেদক: সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি পশ্চিমপাড়া ১০১ নং সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ে সরকারি নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গালী দেখিয়ে চলছে পরিচালনা পর্ষদ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি হওয়ার জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক ডিগ্রী থাকার কথা থাকলেও রহস্যজনক কারনে অযোগ্য জসিম উদ্দিন জসু ২য় বারের মত সভাপতি হয়ে বসে আছেন।
জানা যায়, মিজমিজি পশ্চিমপাড়া ১০১ নং সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ে জসিম উদ্দিন জসু গায়ের জোড়ে ২য় বার সভাপতি হয়ে শিক্ষকদের বিনা কারনে নাজেহাল করে ছাড়ছে। তার ভয়ে প্রধান শিক্ষকসহ কেহ মুখ খুলছে না। অবিভাভকবৃন্দ এ সভাপতির পরিবর্তন চাচ্ছে। সরকারি বিধান মতে প্রথমিক বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির নিতিমালা অনুযায়ী পরিচালনা করার দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
এ ছাড়াও ২য় বারের সভাপতির নিকট আয়-ব্যায়ের হিসাব সঠিক ভাবে যাচাই-বাছাই করার দাবি করছে এলাকাবাসী। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষক জানান আমাদের সভাপতি স্কুলের বড় একটি গাছ বিক্রি করে দিয়েছে। এ ছাড়াও তিনি মহিলা শিক্ষিকাদের সাথে প্রায় অশ্লিল আচরন করে থাকেন। এ ব্যাপারে কোন শিক্ষক কথা বললে হতে হয় লাঞ্চিত।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষেকের তদন্ত সাপেক্ষে অর্থব, অযোগ্য এ সভাপতির বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থ গ্রহণ করা জরুরী।
এ ব্যাপারে মিজমিজি পশ্চিমপাড়া ১০১ নং সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুজাম্মেল হোসেন বলেন, আমার জানা মতে সভাপতি স্নাতক পাশের সার্টিফিকেট অফিসে জমা দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে মিজমিজি পশ্চিমপাড়া ১০১ নং সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি জসিম উদ্দিন জসু বলেন, এ বিষয় নিয়ে আপনার এত মাথা ব্যাথা কেন, আপনার যা ইচ্ছে তাই করেন